বৃত্ত কাকে বলে
জানতে পারবেনঃ
বৃত্ত ককে বলে, বৃত্তের কেন্দ্র, ব্যাস, পরিধি, জ্যা, চাপ, বৈশিষ্ট্য এবং ক্ষেত্রফল।
বৃত্তঃ একটি নির্দিষ্ট বিন্দুকে কেন্দ্র করে সমান দূরত্ব বজায় রেখে অন্য একটি বিন্দু তার চারদিকে একবার ঘুরে এলে যে ক্ষেত্র তৈরী হয় তাকে বৃত্ত বলে।
কেন্দ্রঃ
যে নির্দিষ্ট বিন্দুর চারদিকে একটি বিন্দু ঘুরে বৃত্ত তৈরী হয় সেই নির্দিষ্ট বিন্দুকে কেন্দ্র বলে।
ব্যাসঃ
বৃত্তের কেন্দ্রগামী সকল জ্যা কে ব্যাস বলে।
ব্যাসার্ধঃ
বৃত্তের কেন্দ্র হতে পরিধি পর্যন্ত দূরত্বকে ব্যাসার্ধ বলে।
পরিধিঃ
বৃত্তের কেন্দ্র হতে সমান দূরত্ব বজায় রেখে কোন বিন্দুর চলার পথকে পরিধি বলে।
জ্যাঃ
পরিধির যে কোন দুই বিন্দুর সংযোজক রেখাংশকে জ্যা বলে। উল্লেখ্য বৃত্তের ব্যাসই হলো বৃহত্তম জ্যা।
জ্যামিতি কাকে বলে? জ্যামিতি শব্দের অর্থ কি
বিন্দু কাকে বলে। বিন্দুর বৈশিষ্ট্য ও ব্যবহার
রেখা কাকে বলে ও কত প্রকার।রেখাংশ কাকে বলে
কোণ কাকে বলে কত প্রকার ও কি কি সন্নিহিত কোণ কাকে বলে
ত্রিভুজ কাকে বলে। ত্রিভুজ কত প্রকার ও কি কি
ত্রিভুজের ক্ষেত্রফলের সূত্র।সমদ্বিবাহু ত্রিভুজের ক্ষেত্রফল
আয়ত কাকে বলে। আয়তক্ষেত্র কাকে বলে
সামান্তরিক কাকে বলে। সামান্তরিকের ক্ষেত্রফল ও বৈশিষ্ট্য
বৃত্তের বৈশিষ্ট্যঃ
একই সরলরেখার অবস্থিত নয় এমন তিনটি বিন্দু দিয়ে একটি মাত্র বৃত্ত আঁকা যায়।
একই সরলরেখার অবস্থিত এমন তিনটি বিন্দু দিয়ে বৃত্ত আঁকা যায় না বা সম্ভব নয়।
দুইটি নির্দিষ্ট বিন্দু দিয়ে অসংখ্য বৃত্ত অঙ্কন করা যায়।
বৃত্তের অর্ধবৃত্তস্থ কোণ এক সমকোণ।
বৃত্তের কেন্দ্র থেকে সমদূরবর্তী সকল জ্যা-ই পরস্পর সমান।
বৃত্তের কেন্দ্র ছেদকারী জ্যা কে ব্যাস বলা হয়।
বৃত্তের কেন্দ্র থেকে যে’ কোন সরলরেখা বৃত্তের’ মাত্র একটি বিন্দুতে ছেদ’ করে।
দুটি বৃত্ত পরস্পর স্পর্শ করলে তাদের কেন্দ্রদ্বয় ও স্পর্শবিন্দু সমরেখ হবে।
![বৃত্ত কাকে বলে](https://nobobohni.com/wp-content/uploads/2022/06/বৃত্ত-কাকে-বলে-300x218.png)
বৃত্তর সূত্রঃ
কোন বৃত্তের ব্যাসার্ধ r হলে বৃত্তের ব্যাস হবে 2×r = 2r
বৃত্তের পরিধিঃ 2πr
বৃত্তের ক্ষেত্রফলঃ πr2
নববহ্নি
বৃত্তের ক্ষেত্রফল
বৃত্তের পরিধি
বৃত্তের বৈশিষ্ট্য
বৃত্তের ক্ষেত্রফল নির্ণয়ের সূত্র
বৃত্তের পরিধি নির্ণয়ের সূত্র